
ঢাকা, বাংলাদেশ — যখন দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে সততা ও সাহস ক্রমেই দুর্লভ হয়ে উঠেছে, তখন গাজী সালাহউদ্দিন তানভীর এক ব্যতিক্রমী উদাহরণ হয়ে উঠে এসেছেন। পাঠ্যবই মুদ্রণ এবং জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ সংক্রান্ত সাম্প্রতিক বিতর্কে তার অবস্থান এবং বক্তব্য নতুন এক মাত্রা যোগ করেছে রাজনৈতিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার দাবিতে।
তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাধারণত দেখা যায়, অভিযুক্তরা আত্মরক্ষামূলক অবস্থান নেয় বা পরিস্থিতি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেয়। কিন্তু তানভীর সেই চেনা পথে হাঁটেননি। বরং তিনি সাহসের সঙ্গে ঘোষণা দিয়েছেন — যদি তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের প্রমাণ মেলে, তিনি স্বেচ্ছায় নিজেকে আইনের হাতে সোপর্দ করবেন।
এই ঘটনায় পাঠ্যবই মুদ্রণের প্রসঙ্গ বিশেষভাবে প্রণিধানযোগ্য। যেখানে অনেকেই ক্ষমতার দ্বারস্থ হন ব্যক্তিস্বার্থে, সেখানে গাজী সালাহউদ্দিন তানভীর সচিবালয়ে গিয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীদের স্বার্থে, পাঠ্যবই প্রকাশে বিলম্ব নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে। তার ভাষায়, “লাভের উদ্দেশ্যে নয়, বরং সিন্ডিকেট ভাঙতে এবং স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা করতেই এই পদক্ষেপ।”
ডিসি নিয়োগ বিষয়ে তার বক্তব্য আরও সরল ও যুক্তিভিত্তিক। তিনি সাফ জানিয়েছেন, সচিবালয়ে যাওয়াটিই যদি অপরাধ হয়, তাহলে সরকারের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে কর্মকর্তাদের নম্বর কেন প্রকাশ করা হয়? এক নাগরিক হিসেবে তিনি নিজ দায়িত্ববোধ থেকেই সংশ্লিষ্টদের কাছে পৌঁছেছেন, এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধেই তার অবস্থান।
অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার আগেই একজন ব্যক্তি নিজেকে তদন্তের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার সাহস দেখানো — এটি আজকের দিনে অত্যন্ত বিরল। গাজী সালাহউদ্দিন তানভীর সেই বিরল সাহসী কণ্ঠ, যিনি চোখে চোখ রেখে সত্য উচ্চারণ করেন, যিনি অন্যায়ের মুখোমুখি দাঁড়াতে কুণ্ঠাবোধ করেন না।
এই প্রেক্ষাপটে প্রশ্ন ওঠে — এমন একজন নেতাকে কি আমরা থামিয়ে দেব, না কি তার সাহসিকতাকে অনুসরণ করব? আজ, যখন রাষ্ট্র ও সমাজে সত্যের জন্য জায়গা সংকুচিত হয়ে আসছে, তখন তানভীরের মতো নেতৃত্বই দেশকে সঠিক পথে এগিয়ে নিতে পারে।
সত্য কখনো নিঃসঙ্গ নয় — গাজী সালাহউদ্দিন তানভীরকে সমর্থন করুন।
উম্মাহ২৪.কে এমনটাই দাবি করেছেন তার ভক্তরা।
তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাধারণত দেখা যায়, অভিযুক্তরা আত্মরক্ষামূলক অবস্থান নেয় বা পরিস্থিতি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেয়। কিন্তু তানভীর সেই চেনা পথে হাঁটেননি। বরং তিনি সাহসের সঙ্গে ঘোষণা দিয়েছেন — যদি তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের প্রমাণ মেলে, তিনি স্বেচ্ছায় নিজেকে আইনের হাতে সোপর্দ করবেন।
এই ঘটনায় পাঠ্যবই মুদ্রণের প্রসঙ্গ বিশেষভাবে প্রণিধানযোগ্য। যেখানে অনেকেই ক্ষমতার দ্বারস্থ হন ব্যক্তিস্বার্থে, সেখানে গাজী সালাহউদ্দিন তানভীর সচিবালয়ে গিয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীদের স্বার্থে, পাঠ্যবই প্রকাশে বিলম্ব নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে। তার ভাষায়, “লাভের উদ্দেশ্যে নয়, বরং সিন্ডিকেট ভাঙতে এবং স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা করতেই এই পদক্ষেপ।”
ডিসি নিয়োগ বিষয়ে তার বক্তব্য আরও সরল ও যুক্তিভিত্তিক। তিনি সাফ জানিয়েছেন, সচিবালয়ে যাওয়াটিই যদি অপরাধ হয়, তাহলে সরকারের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে কর্মকর্তাদের নম্বর কেন প্রকাশ করা হয়? এক নাগরিক হিসেবে তিনি নিজ দায়িত্ববোধ থেকেই সংশ্লিষ্টদের কাছে পৌঁছেছেন, এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধেই তার অবস্থান।
অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার আগেই একজন ব্যক্তি নিজেকে তদন্তের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার সাহস দেখানো — এটি আজকের দিনে অত্যন্ত বিরল। গাজী সালাহউদ্দিন তানভীর সেই বিরল সাহসী কণ্ঠ, যিনি চোখে চোখ রেখে সত্য উচ্চারণ করেন, যিনি অন্যায়ের মুখোমুখি দাঁড়াতে কুণ্ঠাবোধ করেন না।
এই প্রেক্ষাপটে প্রশ্ন ওঠে — এমন একজন নেতাকে কি আমরা থামিয়ে দেব, না কি তার সাহসিকতাকে অনুসরণ করব? আজ, যখন রাষ্ট্র ও সমাজে সত্যের জন্য জায়গা সংকুচিত হয়ে আসছে, তখন তানভীরের মতো নেতৃত্বই দেশকে সঠিক পথে এগিয়ে নিতে পারে।
সত্য কখনো নিঃসঙ্গ নয় — গাজী সালাহউদ্দিন তানভীরকে সমর্থন করুন।
উম্মাহ২৪.কে এমনটাই দাবি করেছেন তার ভক্তরা।