
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতে ইসলামের সাম্প্রতিক মহাসমাবেশে নারীদের উদ্দেশে অবমাননাকর ভাষা ব্যবহারের অভিযোগে সংগঠনটির বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) তিন নেত্রী ও তিন নারী সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব।
সোমবার দুপুরে পাঠানো এই লিগ্যাল নোটিশে বলা হয়েছে, পাবলিক স্পেসে নারীদের ‘বেশ্যা’ বলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় এবং এটি নারীর অধিকারের প্রতি সরাসরি অবমাননা।
জাতীয় নাগরিক পার্টির নেত্রী সৈয়দা নীলিমা দোলা ও দ্যুতি অরণ্য চৌধুরীর যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়, “নারী সংস্কার কমিশনকে সামনে রেখে এ ধরনের ভাষা প্রয়োগ অত্যন্ত নিন্দনীয়। নতুন বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এ ধরনের নিপীড়নের কোনো স্থান নেই।”
লিগ্যাল নোটিশে স্বাক্ষরকারী অন্যরা হলেন এনসিপি নেত্রী নীলা আফরোজ এবং সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব উম্মে রায়হানা, উম্মে ফারহানা ও ক্যামেলিয়া শারমিন চূড়া।
বিবৃতিতে দাবি করা হয়, “জুলাই অভ্যুত্থানে নারীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও অবদান নতুন বাংলাদেশের ভিত্তি নির্মাণে সহায়ক হয়েছে। সেই বাস্তবতায় নারী অবমাননার যেকোনো চেষ্টা সরাসরি রাষ্ট্রীয় মূল্যবোধের বিরুদ্ধে।”
এছাড়া বিবৃতিতে হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি উল্লেখ করে প্রশ্ন তোলা হয়, “সরকারি মদদপুষ্ট একটি সংগঠন কিভাবে জনসমক্ষে এ ধরনের বক্তব্য দেয়?”
সৈয়দা নীলিমা দোলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, “লিগ্যাল নোটিশের উদ্দেশ্য হলো, জনসম্মুখে নারীদের অবমাননার বিরুদ্ধে আইনানুগ অবস্থান নেওয়া। মতের অমিল থাকতে পারে, কিন্তু গালি দেওয়ার অধিকার কারো নেই।”
এ বিষয়ে হেফাজতে ইসলামের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
সোমবার দুপুরে পাঠানো এই লিগ্যাল নোটিশে বলা হয়েছে, পাবলিক স্পেসে নারীদের ‘বেশ্যা’ বলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় এবং এটি নারীর অধিকারের প্রতি সরাসরি অবমাননা।
জাতীয় নাগরিক পার্টির নেত্রী সৈয়দা নীলিমা দোলা ও দ্যুতি অরণ্য চৌধুরীর যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়, “নারী সংস্কার কমিশনকে সামনে রেখে এ ধরনের ভাষা প্রয়োগ অত্যন্ত নিন্দনীয়। নতুন বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এ ধরনের নিপীড়নের কোনো স্থান নেই।”
লিগ্যাল নোটিশে স্বাক্ষরকারী অন্যরা হলেন এনসিপি নেত্রী নীলা আফরোজ এবং সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব উম্মে রায়হানা, উম্মে ফারহানা ও ক্যামেলিয়া শারমিন চূড়া।
বিবৃতিতে দাবি করা হয়, “জুলাই অভ্যুত্থানে নারীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও অবদান নতুন বাংলাদেশের ভিত্তি নির্মাণে সহায়ক হয়েছে। সেই বাস্তবতায় নারী অবমাননার যেকোনো চেষ্টা সরাসরি রাষ্ট্রীয় মূল্যবোধের বিরুদ্ধে।”
এছাড়া বিবৃতিতে হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি উল্লেখ করে প্রশ্ন তোলা হয়, “সরকারি মদদপুষ্ট একটি সংগঠন কিভাবে জনসমক্ষে এ ধরনের বক্তব্য দেয়?”
সৈয়দা নীলিমা দোলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, “লিগ্যাল নোটিশের উদ্দেশ্য হলো, জনসম্মুখে নারীদের অবমাননার বিরুদ্ধে আইনানুগ অবস্থান নেওয়া। মতের অমিল থাকতে পারে, কিন্তু গালি দেওয়ার অধিকার কারো নেই।”
এ বিষয়ে হেফাজতে ইসলামের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।