
গোপালগঞ্জে শেখ হাসিনার সমর্থক ও নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষে অন্তত ৪ জন নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন বহু মানুষ। বৃহস্পতিবার দুপুরে ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টির (এনসিপি) আয়োজিত স্মরণসভা ও প্রতিবাদ মিছিল ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ রাবার বুলেট ও টিয়ার গ্যাস ব্যবহার করে। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে।
জানা গেছে, এনসিপির নেতা নাহিদ সিদ্দিকীর স্মরণে আয়োজিত সমাবেশ ঘিরে শুরু হয় উত্তেজনা। প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই মিছিল আয়োজন করা হলে পুলিশ বাধা দেয়। এর পরপরই শুরু হয় সংঘর্ষ। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে যে, ঘণ্টাব্যাপী ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটে শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতে।
সংঘর্ষের পর গোটা গোপালগঞ্জে কড়া নিরাপত্তা জারি করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ ও র্যাব সদস্য। জেলার প্রবেশ ও বাহিরপথে বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে থাকলেও যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।
ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনেও শুরু হয়েছে চাপা উত্তেজনা। আওয়ামী লীগ এ ঘটনাকে নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে দোষারোপ করে বলেছে, “সরকারের উদাসীনতা ও দুর্বল নেতৃত্বের ফলেই পরিস্থিতি এমন ভয়াবহ রূপ নিয়েছে।” অন্যদিকে, সরকার জানিয়েছে, “অসাংবিধানিক কর্মসূচি ও উস্কানিমূলক বক্তব্যের কারণে সহিংসতা ছড়িয়েছে, পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা হবে।”
গোপালগঞ্জের এই ঘটনায় ফের রাজনৈতিক মেরুকরণ তীব্র হয়ে উঠেছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে এমন সহিংসতার আশঙ্কা আরও বাড়ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। একাধিক মানবাধিকার সংগঠন ইতোমধ্যেই ঘটনার তদন্ত ও দায়ীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছে।
জানা গেছে, এনসিপির নেতা নাহিদ সিদ্দিকীর স্মরণে আয়োজিত সমাবেশ ঘিরে শুরু হয় উত্তেজনা। প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই মিছিল আয়োজন করা হলে পুলিশ বাধা দেয়। এর পরপরই শুরু হয় সংঘর্ষ। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে যে, ঘণ্টাব্যাপী ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটে শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতে।
সংঘর্ষের পর গোটা গোপালগঞ্জে কড়া নিরাপত্তা জারি করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ ও র্যাব সদস্য। জেলার প্রবেশ ও বাহিরপথে বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে থাকলেও যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।
ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনেও শুরু হয়েছে চাপা উত্তেজনা। আওয়ামী লীগ এ ঘটনাকে নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে দোষারোপ করে বলেছে, “সরকারের উদাসীনতা ও দুর্বল নেতৃত্বের ফলেই পরিস্থিতি এমন ভয়াবহ রূপ নিয়েছে।” অন্যদিকে, সরকার জানিয়েছে, “অসাংবিধানিক কর্মসূচি ও উস্কানিমূলক বক্তব্যের কারণে সহিংসতা ছড়িয়েছে, পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা হবে।”
গোপালগঞ্জের এই ঘটনায় ফের রাজনৈতিক মেরুকরণ তীব্র হয়ে উঠেছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে এমন সহিংসতার আশঙ্কা আরও বাড়ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। একাধিক মানবাধিকার সংগঠন ইতোমধ্যেই ঘটনার তদন্ত ও দায়ীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছে।